শুক্রবার, ০৯ মে ২০২৫

| ২৬ বৈশাখ ১৪৩২

Campus Bangla || ক্যাম্পাস বাংলা

স্কুলে ভর্তির ডিজিটাল লটারির ফল জানবেন যেভাবে

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশিত: ১২:৫৮, ২৮ নভেম্বর ২০২৩

স্কুলে ভর্তির ডিজিটাল লটারির ফল জানবেন যেভাবে

ফাইল ছবি

স্কুলে (প্রথম-নবম শ্রেণি) ভর্তির ডিজিটাল লটারি শুরু হয়েছে। মঙ্গলবার বেলা ১১টায় রাজধানীর সেগুনবাগিচায় আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটে কেন্দ্রীয় ব্যবস্থাপনায় এ লটারি কার্যক্রম শুরু হয়। লটারি কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি।

জানা গেছে, নির্ধারিত ওয়েবসাইট (https://gsa.teletalk.com.bd) থেকে শিক্ষার্থী, অভিভাবক ও প্রতিষ্ঠান প্রধানরা নির্ধারিত আইডি ও পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে ফলাফল ডাউনলোড করতে পারবেন।

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা মোহাম্মদ আবুল খায়ের জানান, অভিভাবকদের এসএমএসের মাধ্যমে ফল জানানো হবে। ডিজিটাল লটারি প্রক্রিয়া শেষ হওয়ার ২০ মিনিট পর এসএমএস পাঠানোর প্রক্রিয়া শুরু হবে।

এসএমএসে ফল জানবেন যেভাবে

মোবাইল ফোনে এসএমএসের মাধ্যমে ফল পেতে যেকোনো টেলিটক নম্বর থেকে GSA লিখে স্পেস দিয়ে Result লিখে স্পেস দিয়ে আইডি লিখে ১৬২২২ নম্বরে এসএমএস পাঠাতে হবে। ফিরতি এসএমএসে ফলাফল জানিয়ে দেয়া হবে।

এর আগে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের (মাউশি) মহাপরিচালক অধ্যাপক নেহাল আহমেদের সভাপতিত্বে লটারি অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি। এসময় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল ও শিক্ষাসচিব সোলেমান খান।

স্কুলে ভর্তির ডিজিটাল লটারির কার্যক্রম মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের (মাউশি) অফিসিয়াল ফেসবুক পেজে লাইভ সম্প্রচার করা হয়েছে। এছাড়া বিভিন্ন টেলিভিশন চ্যানেলেও অনুষ্ঠানটি সম্প্রচার করা হবে।

মাউশি সূত্রে জানা গেছে, ২০২৪ শিক্ষাবর্ষে প্রথম থেকে নবম শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষার্থীর ভর্তির জন্য গত ২৪ অক্টোবর আবেদন নেয়া শুরু হয়। আবেদনের শেষ সময় ১৪ নভেম্বর থাকলেও পরে তা ১৮ নভেম্বর পর্যন্ত বাড়ানো হয়। কেন্দ্রীয় ডিজিটাল লটারির অধীনে এসেছে সারাদেশের প্রায় তিন হাজার ৮৪৬টি বিদ্যালয়। এ বিদ্যালয়গুলোতে শূন্য আসন সংখ্যা ১১ লাখ ২২ হাজার ৯৪টি। বিপরীতে ভর্তির জন্য মোট আবেদন জমা পড়েছে ৮ লাখ ৭৩ হাজার ৭৯২টি। এর মধ্যে ৬৫৮টি সরকারি বিদ্যালয়ে আসন সংখ্যা ১ লাখ ১৮ হাজার ১০১টি। এর বিপরীতে আবেদন জমা পড়েছে ৫ লাখ ৬৩ হাজার ১৩টি। অন্যদিকে তিন হাজার ১৮৮টি বেসরকারি বিদ্যালয়ের ১০ লাখ তিন হাজার ৯৯৩টি শূণ্য আসনের বিপরীতে আবেদন জমা পড়েছে তিন লাখ ১০ হাজার ৭৭৯টি।