শুক্রবার, ০৯ মে ২০২৫

| ২৬ বৈশাখ ১৪৩২

Campus Bangla || ক্যাম্পাস বাংলা

ইবিতে শাপলা ফোরামের সভাপতি ড. পরেশ চন্দ্র সম্পাদক ড. রবিউল ইসলাম

ইবি প্রতিনিধি

প্রকাশিত: ১৫:৩৭, ৪ ডিসেম্বর ২০২৩

ইবিতে শাপলা ফোরামের সভাপতি ড. পরেশ চন্দ্র সম্পাদক ড. রবিউল ইসলাম

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) প্রগতিশীল শিক্ষক সংগঠন শাপলা ফোরামের কার্যনির্বাহী পরিষদ-২০২৩ এর নতুন কমিটি গঠিত হয়েছে। এতে সভাপতি হয়েছেন ইনফরমেশন অ্যান্ড কমিউনিকেশন টেকনোলজি বিভাগের অধ্যাপক ড. পরেশ চন্দ্র বর্মণ এবং সাধারণ সম্পাদক হয়েছেন বাংলা বিভাগের অধ্যাপক ড. রবিউল হোসেন।

৪ ডিসেম্বর, সোমবার দুপুর ১২ টায় নির্বাচন কমিশন ও নির্বাচিত প্রতিনিধিদের নিয়ে আলোচনা সাপেক্ষে সর্বসম্মতভাবে এ কমিটি গঠন হয়। নতুন কমিটি ২০২৪ সালের দায়িত্ব পালন করবেন।

১৫ সদস্যের কমিটির অন্যরা হলেন, সহ-সভাপতি গণিত বিভাগের অধ্যাপক ড. আনিছুর রহমান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সিএসই বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক জয়শ্রী সেন ও কোষাধ্যক্ষ ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগের সহকারী অধ্যাপক রফিকুল ইসলাম।

এছাড়া ১০ জন সদস্য হলেন- ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের অধ্যাপক ড. জাহাঙ্গীর হোসেন, অধ্যাপক ড. আনোয়ার হোসেন, ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক ড. মাহবুবর রহমান, ইংরেজি বিভাগের অধ্যাপক ড. মামুনুর রহমান, আইসিটি বিভাগের অধ্যাপক ড. তপন কুমার জোদ্দার, বায়োটেকনোলজি অ্যান্ড জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক ড. আনোয়ারুল হক, ব্যবস্থাপনা বিভাগের অধ্যাপক ড. মাহবুবুল আরফিন, হিসাব বিজ্ঞান ও তথ্য পদ্ধতি বিভাগের অধ্যাপক ড. শেলীনা নাসরীন, আইন বিভাগের অধ্যাপক ড. শাহজাহান মন্ডল ও পরিসংখ্যান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. সাজ্জাদ হোসেন।

এ বিষয়ে কমিটির নব নির্বাচিত সভাপতি ড. পরেশ চন্দ্র বর্মণ বলেন, আমরা মনে করি ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে একাডেমিক ও প্রশাসনিক কার্যক্রমে একটি স্থবিরতা রয়েছে। এছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন ক্ষেত্রে ডিজিটালাইজেশন প্রয়োজন। আমরা বিশ্ববিদ্যালয়কে গতিশীল এবং বিভিন্ন সমস্যা সমাধানে প্রশাসনকে পরামর্শ প্রদান করবো। এককথায় স্মার্ট ক্যাম্পাস বিনিমার্নে যতটুকু প্রয়োজন আমরা ভূমিকা রাখার যথাসাধ্য চেষ্টা করবো। এজন্য বিশ্ববিদ্যালয় পরিবারের সকলের সহযোগিতা কামনা করছি।

উল্লেখ্য, গত শনিবার সকাল ১০ টা থেকে দুপুর ২ টা পর্যন্ত মমতাজ ভবনের দ্বিতীয় তলায় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে ৩০ জন প্রার্থীর মধ্যে সর্বোচ্চ ভোট প্রাপ্তদের মধ্যে থেকে ১৫ জন প্রতিনিধি নির্বাচিত হয়। নির্বাচনে মোট ২৫২ জন শিক্ষকের মধ্যে ২২৪ জন ভোট প্রদান করেন। এরমধ্যে ৭টি ভোট বাতিল ঘোষণা করা হয়।