 
						
									রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে (রাবি) শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য, খাদ্য সুরক্ষা ও সচেতনতা সৃষ্টি বিষয়ক একক সংগঠন "হেল্থ এন্ড ফুড সেফটি অ্যাসোসিয়েশন" এর প্রথম কার্যনিবাহী কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে।
মঙ্গলবার (২৯ জুলাই) জামাল নজরুল ইসলাম ভবনে ৩১ সদস্য বিশিষ্ট এই নতুন কার্যনিবাহী কমিটির ঘোষণা দেওয়া হয়।
নবগঠিত কমিটির প্রতিষ্ঠাকালীন সভাপতি মনোনীত হয়েছেন ফার্মেসী বিভাগ ২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষের মো. আরিফুল ইসলাম এবং সাধারণ সম্পাদক পদে মনোনীত হয়েছেন একই ডিপার্টমেন্টের ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষের মো. ইশতিয়াক আহমেদ রাফি।
এছাড়া কমিটির অন্যান্যরা হলেন, সহ-সভাপতি  মো. আহসান হাবিব ও সোহরাব উদ্দিন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. সোহান ও আক্তারুজ্জামান রাফি, অপারেশনাল কো-অর্ডিনেটর মো. রাকিব রায়হান ও মো. ফুয়াদ হাসান,
ফাইনেন্স কো-অর্ডিনেটর সৌরভ চন্দ্র বর্মণ, অফিস কো-অর্ডিনেটর মো. মাহমুদুল হাসান এবং আইটি কো-অর্ডিনেটর রাজিব হাসান। 
পাবলিসিটি ও ব্যান্ডিং কো-অর্ডিনেটর মোছা. মাইসা মনোয়ারা ও আবদুল্লাহ ফয়সাল, কমিউনিকেশন কো-অর্ডিনেটর ফাইজুল ইসলাম, নুরজাহান আরা মৌ এবং আদিত্য বিশ্বাস বকুল, মিডিয়া কো-অর্ডিনেটর মিনহাজুল ইসলাম ও মো. সবুজ মিয়া, হেল্থ অ্যাওয়ারনেন্স ও রিসার্স কো-অর্ডিনেটর সাফিয়া রাশিদ প্রিয়া ও মো. মাসুদ, কন্টেন্ট ক্রিয়েশন ও রাইটিং কো-অর্ডিনেটর ফারহানা জুথি, এডুকেশন ও প্ল্যানিং কো-অর্ডিনেটর মনজুমা আক্তার পিনকী ও সৈয়দ রাহিমুল ইসলাম, ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট ও ক্যাম্পেইন কো-অর্ডিনেটর উৎসব কুন্ড ও আরজুমান আদনান, ফুড সেইফটি ও হাইজিন কো-অর্ডিনেটর মোনতাসিরুল ইসলাম জিহাদ ও আবু তাহের হোসাইন সিফাত। এছাড়া কার্যনিবাহী সদস্য হিসেবে রয়েছে আব্দুল ওহাব শুভ, জাকারিয়া ইসলাম রনি, নুসরাত জাহান জেরিন।
উপদেষ্টা হিসাবে রয়েছেন রেজিস্ট্রার ড. ইফতেখার আলম মাসউদ, প্রক্টর ড. মো. মাহবুবুর রহমান, ছাত্র উপদেষ্টা ড. মো. আমিরুল ইসলাম কনক, চীপ মেডিকেল অফিসার ড. মারুফা সিদ্দীকা লিপি এবং ছাত্র উপদেষ্টা হিসাবে রয়েছেন সমাজকর্মী ও সাবেক শিক্ষার্থী আশিকুর রহমান অন্তর।
সভাপতি মো. আরিফুল ইসলাম বলেন, শুধু রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় নয়, সারা দেশে শুধু মাত্র স্বাস্থ্য ও খাদ্য নিরাপত্তা নিয়ে কাজ করে এমন সেচ্ছাসেবী সংগঠন নেই বললেই চলে। আমরা রোগের জন্য ঔষধ খাই কিন্তু, এটা জানিনা যে, নিয়ন্ত্রিত জীবনযাপন ও সঠিক খাদ্যাভাস অনুসরণ করলে আমরা রোগ প্রতিরোধ করতে পারবো। সেজন্য, রাবি শিক্ষার্থীদের মাঝে স্বাস্থ্য ও খাদ্য নিয়ে সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যেই আমরা যাত্রা শুরু করেছি। আমি প্রত্যাশা করছি স্বাস্থ্য ও খাদ্য বিষয়ে শিক্ষার্থীদের মাঝে সচেতনতা বৃদ্ধিতে সংগঠনটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।
 
					
 
	                                     
	                                     
	                                     
	                                     
	                                     
	                                     
	                                    